প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার ক্যারিয়ারের দিকে তাকালে একটা বিষয় খেয়াল করা যায়। অভিনেত্রী হিসেবে বরাবরই সাহসী সব পদক্ষেপ নিয়ে এসেছেন। মনে হতে পারে, বাকিদের থেকে আলাদা বলে বলিউডে তিনি খুব একা বোধ করেন। আসল ব্যাপারটি কিন্তু এমন নয়। প্রিয়াঙ্কার সব রকম সিদ্ধান্তে তাঁর পরিবার ও বন্ধুরা তাঁর পাশেই ছিলেন। প্রিয়াঙ্কা মোটেও একা নন।
বিশ্বসুন্দরী হওয়ার পর প্রিয়াঙ্কা প্রথম অভিনয় করেছিলেন একটি তামিল ছবিতে। সেটি ২০০২ সালের কথা। এদিকে বলিউডে প্রথম ছবি ‘অ্যায়েতরাজ’ এ তিনি অভিনয় করেছিলেন নেতিবাচক চরিত্রে।
সবাই যেখানে নায়িকা হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে বলিউডে আসেন, সেখানে প্রথম ছবিতেই তিনি বেছে নিয়েছিলেন খল চরিত্র। প্রিয়াঙ্কা বলেন, ‘আমি একা নই। আমার সঙ্গে বন্ধু, পরিবার ও সহকর্মীদের অবিশ্বাস্য সমর্থন আছে। তাই আমি যেকোনো কিছু করার সাহস পাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘ক্যারিয়ারে আমার বেশির ভাগ পছন্দই ছিল অন্যরকম। বলিউডে প্রথম ছবিতে যেমন আমি খল চরিত্রে অভিনয় করেছে। আবার ‘‘ফ্যাশন’’ ছবিতে আমি যখন অভিনয় করি তখন নারীকেন্দ্রিক ছবিতে তেমন কেউ কাজ করতে সাহস পেতেন না।
এরপর যখন ‘বারফি’-তে কাজ করতে চাই তখন কেউ কেউ নিরুৎসাহিত করার চেষ্টা করেছিলেন এই বলে যে, এখানে আমাকে একদম গ্ল্যামারাস দেখাবে না। গান-বাজনা, পাশ্চাত্যে অভিনয় যা কিছু আমি করেছি, তা সম্ভব হয়েছে কেবল সবার সমর্থন ও সহযোগিতার জন্য।’
সাম্প্রতিক কমেন্ট